বিশুদ্ধ মধু প্রাকৃতিক খনিজ ও ভিটামিনের একটি চমৎকার উৎস। দীর্ঘ সময়ের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, মধু শক্তিশালী ব্যাকটেরিয়া নিরোধক (anti-bancterial)। ষাট ধরনের ও বেশী ব্যাকটেরিয়ার বিপক্ষে মধু এন্টিবায়োটিক ঔষধের থেকেও বেশি কার্যকর ভুমিকা পালন করে। মধু শতভাগ প্রাকৃতিক হওয়ার কারনে এর কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নেই। মধুতে আছে গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ (ফলশর্করা) এবং খনিজ উপাদান যেমন ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম ক্লোরিন, সালফার, আয়রন এবং ফসফেট। ভাল মানের মধুতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন

পাখির কক্সিডিওসিস (coccidiosis) পরিপাকতন্ত্রের একটি রোগ। বিশাল হাতী থেকে শুরু করে বেডরুমের টিকটিকি পর্যন্ত এই রোগে আক্রান্ত হয়। কারন: কক্সি হয় Eimeria নামক প্রোটোজোয়া দ্বারা। Eimeria’রা অনেক ভাই। E.tenella, E.brunetti, E.maxima, E.necatrix, E.acervulina, এইরকম শত শত আছে। এই জীবাণুগুলার বৈশিষ্ট্য হল এরা host specific এবং organ specific – মানে হইল এক প্রাণীর কক্সি অন্য প্রাণীর কিছুই করতে পারে না। এবং যেইটা যে অর্গানের জন্য নির্দিষ্ট কেবল সে অর্গানেরই ক্ষতি করে।

আবহাওয়া যখন পরিবর্তন হয়, তখন পাখির প্রতি অতিরিক্ত যত্ন নিতে হয়। একটু খেয়াল করলেই দেখা যায়, মানুষ সহ প্রায় সকল প্রানীর-ই ঠাণ্ডা জাতিয় রোগের আগমন ঘটে। তাই পাখিদের প্রতি একটু বেশিই যত্ন নিতে হয়। অসুখ হয়ে গেলে সেটা থেকে নিস্তার পাওয়া কঠিন, কিন্তু অসুস্থ হওয়ার আগেই যদি সেটার প্রতিকার করা যায়, তাহলে অনেক ভালো। কথা না বাড়িয়ে জেনে নিন কি করতে হবে। এক লিটার পানিতে এক টুকরো আদা, ছয়টা পুদিনা

ওয়েবসাইটির উদ্দেশ্য পাখি সম্পর্কিত সকল বিষয় সবার সাথে শেয়ার করা। এখানে অভিজ্ঞ পাখি পালকদের পরামর্শ ও অভিজ্ঞতার আলোকে বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করা হয়। কারো ভাল না লাগলে দয়া করে নিজ দায়িত্বে এড়িয়ে যাবেন। একটু ঠাণ্ডা আবহাওয়া হলে, রাতে পাখীর ঘরের দরজা জানালা আটকে দেওয়া উচিত। সকালে রোদ উঠলে আবার খুলে দিতে হবে। সবাই রুম থার্মোমিটার ব্যবহার করুন। খুব প্রয়োজনীয় একটা জিনিস। পাখীর সহনশীল তাপমাত্রা ১৮ থেকে ৩০ ডিগ্রী সেঃ। নিচের

পাখি অসুস্থ হলে হেল্প চেয়ে অনেক সময় পাওয়া যায় না। অনেক সময় প্রয়োজনে কারও সাথে যোগাযোগও করা যায় না। আজ তাই ছোটো করে কিছু কমন রোগের লক্ষন ও চিকিৎসা দিলাম। যারা প্রয়োজনীয় মনে করবেন লিখে রাখবেন বা শেয়ার করবেন। ১। পাখির ঠান্ডা পাখি ঝিমায় ,খায় না ,ডাকাডাকি কম করে ,পূপ্স নরম বা গায়ের সাথে লাগানো ,চোখ ভিজা ,নাক বা মুখ দিয়ে পানি পরে ,হাঁচি কাশি বা গা ফুলিয়ে বসে থাকবে

আমরা জানি, নিমপাতার রয়েছে অনেক গুনাগুন। কিন্তু কিভাবে এটার ব্যবহার করতে হবে, সেটা আমরা অনেকেই জানি না। এই নিমপাতার মাধ্যমে অনেক রোগ নিরাময় করা সম্ভব। জেনে নেই কিভাবে এটার ব্যবহার করতে হবে। নিমের দ্রবনঃ ১০ টি নিম পাতা ভালো করে ধুয়ে ১ লিটার পরিমাণ ফুটন্ত গরম পানিতে ছেড়ে দিন। এর পরে পাত্রটি ঢাকনি দিয়ে ঢেকে ১৫-২০ মিনিট ধরে হালকা আঁচে সিদ্ধ করুন। পানির রঙ হালকা সবুজাভ বাদামী হলে পাত্রটি চুলা থেকে